তথ্যপ্রযুক্তি বলতে সাধারণত তথ্য রাখা এবং ঐ তথ্যকে ব্যবহার করার পদ্ধতিকেই বুঝানো হয়। তথ্যপ্রযুক্তির সাথে যোগাযোগ মাধ্যমের নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই তথ্যপ্রযুক্তিকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নামেও অবহিত করা হয় ( Information and communication technology -ICT)
ক্লাউডি এলউড শ্যানন( claude elwood shannon) ১৯৩৭ সালে MIT এর ছাত্র থাকাকালে 27 বছর বয়সে ডিজিটাল সার্কিট ডিজাইন থিওরি আবিষ্কার করেন। এজন্য তকে তথ্যপ্রযুক্তির জনক হিসেবে অবহিত করা হয়।
বর্তমানে সারা বিশ্বে তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং সাধারণ জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকার কে আইন করে বোঝো তা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশেও এমন আইন প্রণীত হয়েছে যা তথ্য অধিকার ২০০৯ নামে পরিচিত।
তথ্যপ্রযুক্তির উদ্দেশ্য হচ্ছে আগামী বিশ্বকাপ একটি বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজে পরিণত করা। যার মূল বৃত্তি হবে তথ্যের অভাব প্রবাহ।
তথ্য প্রযুক্তির অবদান:
১. তথ্যের অবাক প্রবাহ
২. সময় সাশ্রয়
৩. তৎক্ষণিক যোগাযোগ
৪. প্রশিক্ষণ প্রদান
৫. দক্ষতা বৃদ্ধি
৬. মানব সম্পদ উন্নয়ন
৭. ব্যবসা-বাণিজ্যের লাভ